স্বাক্ষর করা কার্টিজ না দেয়ায় বিজ্ঞ আদালতে শেকুর বিরুদ্ধে মামলা!

মানজুরুল আলম রানা

স্বাক্ষর করা কার্টিজের হদিস নেই। মিলছেনা হুমায়ুনের স্বাক্ষরের সাথে, ভূক্তভোগী জানান, আমার কাছ থেকে মিমাংসার কথা বলে যে খালি কার্টিজে স্বাক্ষর নেওয়া হয়। তার একটি কার্টিজও না দেয়ায় বিজ্ঞ আদালতে মামলা করি, মামলা নং- ১১৯৪ কারন হিসেবে বলেন, শেকুর কাছ থেকে কার্টিজ চাইতে গেলে

আমার নামে স্বাক্ষর করা ১টি খালি কার্টিজ দেখায় যা আমার স্বাক্ষরের সাথে কোন মিল নাই। আর ১টি কার্টিজ চেয়ারম্যানের কাছ থেকে আনতে বলেন। ১২নং চরদুখিয়া বিশ কাঠালী গ্রামের ৫নং ওয়ার্ড মেম্বর মজিবুর রহমান শেকুর সাথে যোগাযোগ করা হলে তিনি বলেন, আমার কাছে আসছিল তখন বলেছি চেয়ারম্যানের কাছে যেতে চেয়ারম্যানের কাছে স্বাক্ষর করা খালি কার্টিজ আছে চেয়ারম্যান নিজে আমার কাছে শিকার করে।

স্বাক্ষর করা কোন কার্টিজ হুমায়ুন কে দেখিয়েছেন কিনা প্রশ্ন করলে বলেন, আমি কোন কার্টিজ দেখাইনা। আমার কাছে হুমায়ুনের কোন কার্টিজ নাই। মিমাংসার কথা বলে খালি কার্টিজে স্বাক্ষর নিয়ে ১৫ লক্ষ টাকার মামলা শিরো নামে দৈনিক চাঁদপুর দিগন্ত পত্রিকায় সংবাদ প্রকাশের সময় এক সাক্ষাৎ কারে শেকু তার নিকট একটি স্বাক্ষর করা খালি কার্টিজ আছে বলে শিকার করলেও বিজ্ঞ আদালতে মামলা হওয়ার পর বলছেন ভিন্ন কথা।

যার প্রমাণ অনুসন্ধানী প্রতিবেদকের নিকটে আছে। ঘটনার বিষয় জানতে চেয়ারম্যান আব্দুল হাই কে তার মুঠো ফোনে একাধিক বার ফোন দিলেও তিনি ফোন রিসিভ করেননি। অনুসন্ধানে জানা যায়, বিজ্ঞ আদালতে মামলা হওয়ার পর শেকু নিজেকে আড়াল করার চেষ্টায় লিপ্ত আছে।

এতদিন পিছন থেকে কল কাঠি নাড়লেও মামলার পর এসেছেন প্রকাশ্যে। শেকুর শেষ রক্ষা হবে কি প্রশ্ন জনমনে। শেকুর আছে বিশ^স্ত একাধিক ব্যক্তি যাদের কাজ শেকুর কথা মত ভিবিন্ন মামলায় মিথ্যা স্বাক্ষী দেওয়া।

অনুসন্ধানী প্রতিবেদকের নিকট মিথ্যা স্বাক্ষী দেওয়া ব্যাক্তিদের একটি তালিকা আছে যা আগামী পর্বে প্রকাশ করা হবে।