চাঁদপুরে প্রাথমিকে কমেছে ২ হাজার ৫শ’ একজন শিক্ষার্থী

স্টাফ রিপোর্টার

প্রাথমিক ও ইবতেদায়ি শিক্ষা সমাপনী পরীক্ষা ২০১৯। পরীক্ষা আজ ১৭ নভেম্বর শুরু হয়ে শেষ হবে ২৪ নভেম্বর। চাঁদপুর জেলায় বিদ্যালয় ও মাদ্রাসার ১হাজার ৮শ’ ৫১ টি প্রতিষ্ঠানের ৫ম শ্রেণীর সমাপনী পরীক্ষার্থী সংখ্যা ৫২ হাজার ৪ শ’ ৭৩ জন।

এর মধ্যে প্রাথমিক শিক্ষা সমাপনী পরীক্ষায় ১হাজার ৪শ’ ৪৬টি বিদ্যালয়ের ছাত্র ১৯ হাজার ৮শ’ ৪৮ জন, ছাত্রী- ২৫ হাজার ৭শ’ ৬৮ জন, মোট- ৪৫ হাজার ৬ শ’ ১৬ জন এবং ইবতেদায়ী শিক্ষা সমাপনী পরীক্ষায় ২শ’ ১৫ টি মাদ্রাসার ছাত্র- ৩ হাজার ৮শ’ ১৪ জন, ছাত্রী- ৩ হাজার ৪৩ জন, মোট- ৬ হাজার ৮শ’ ৫৭ জন। পরীক্ষা সকাল ১০.৩০ টা থেকে শুরু হয়ে ১.০০ টা পর্যন্ত চলবে। গতবছরের তুলনায় এবার প্রাথমিক ও ইবতেদায়ী উভয় পরীক্ষার্থীই কমেছে। গত বছর প্রাথমিক শিক্ষা সমাপনী পরীক্ষার্থী ছিল ৪৭ হাজার ৯ শ’ ৮৬ জন এবং ইবতেদায়ী শিক্ষা সমাপনী পরীক্ষার্থী ছিল ৬ হাজার ৯শ’ ৪৯ জন।

১৭ নভেম্বর রবিবার ইংরেজি, ১৮ নভেম্বর সোমবার বাংলা, ১৯ নভেম্বর মঙ্গলবার বাংলাদেশ ও বিশ্ব পরিচয় ইবতেদয়ী’র বাংলাদেশ ও বিশ^ পরিচয় এবং বিজ্ঞান, ২০ নভেম্বর বৃহস্পতিবার প্রাথমিক বিজ্ঞান ইবতেদায়ী’র আরবি, ২১ নভেম্বর বৃহস্পতিবার ধর্ম ও নৈতিক শিক্ষা ইবতেদায়ী’র কুরআন ও তাজবীদ এবং আকাইদ ও ফিকহ, ২৪ নভেম্বর রবিবার গণিত বিষয়ের পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে।

উপজেলাওয়ারী প্রাথমিক শিক্ষা সমাপনী পরীক্ষার্থী ঃ সদর উপজেলায় ২শ’ ৭২ টি বিদ্যালয়ের ছাত্র- ৩হাজার ৭শ’ ৯২ জন, ছাত্রী- ৫ হাজার ৮৩ জন, মোট- ৮ হাজার ৮শ’ ৭৫ জন; কচুয়া উপজেলায় ২শ’ ৬৫ টি বিদ্যালয়ের ছাত্র- ২ হাজার ৯শ’ ৬০ জন, ছাত্রী- ৪ হাজার জন, মোট- ৬ হাজার ৯ শ’ ৬০ জন; হাজীগঞ্জ উপজেলায় ২শ’ ২৫ টি বিদ্যালয়ের ছাত্র- ২ হাজার ৬শ’ ৫৩ জন, ছাত্রী- ৩ হাজার ৪শ’ ৬৫ জন, মোট- ৬ হাজার ১ শ’ ১৮ জন; শাহরাস্তি উপজেলায় ১শ’ ৫৪ টি বিদ্যালয়ের ছাত্র- ১ হাজার ৯শ’ ৩৫ জন, ছাত্রী- ২ হাজার ৫শ’ ৭৫ জন, মোট- ৪ হাজার ৫ শ’ ১০ জন; ফরিদগঞ্জ উপজেলায় ২শ’চাঁদপুরে প্রাথমিকে কমেছে ২ হাজার ৫শ’ একজন শিক্ষার্থী
স্টাফ রিপোর্টার

প্রাথমিক ও ইবতেদায়ি শিক্ষা সমাপনী পরীক্ষা ২০১৯। পরীক্ষা আজ ১৭ নভেম্বর শুরু হয়ে শেষ হবে ২৪ নভেম্বর। চাঁদপুর জেলায় বিদ্যালয় ও মাদ্রাসার ১হাজার ৮শ’ ৫১ টি প্রতিষ্ঠানের ৫ম শ্রেণীর সমাপনী পরীক্ষার্থী সংখ্যা ৫২ হাজার ৪ শ’ ৭৩ জন। এর মধ্যে প্রাথমিক শিক্ষা সমাপনী পরীক্ষায় ১হাজার ৪শ’ ৪৬টি বিদ্যালয়ের ছাত্র ১৯ হাজার ৮শ’ ৪৮ জন, ছাত্রী- ২৫ হাজার ৭শ’ ৬৮ জন, মোট- ৪৫ হাজার ৬ শ’ ১৬ জন এবং ইবতেদায়ী শিক্ষা সমাপনী পরীক্ষায় ২শ’ ১৫ টি মাদ্রাসার ছাত্র- ৩ হাজার ৮শ’ ১৪ জন, ছাত্রী- ৩ হাজার ৪৩ জন, মোট- ৬ হাজার ৮শ’ ৫৭ জন। পরীক্ষা সকাল ১০.৩০ টা থেকে শুরু হয়ে ১.০০ টা পর্যন্ত চলবে। গতবছরের তুলনায় এবার প্রাথমিক ও ইবতেদায়ী উভয় পরীক্ষার্থীই কমেছে। গত বছর প্রাথমিক শিক্ষা সমাপনী পরীক্ষার্থী ছিল ৪৭ হাজার ৯ শ’ ৮৬ জন এবং ইবতেদায়ী শিক্ষা সমাপনী পরীক্ষার্থী ছিল ৬ হাজার ৯শ’ ৪৯ জন।

১৭ নভেম্বর রবিবার ইংরেজি, ১৮ নভেম্বর সোমবার বাংলা, ১৯ নভেম্বর মঙ্গলবার বাংলাদেশ ও বিশ্ব পরিচয় ইবতেদয়ী’র বাংলাদেশ ও বিশ^ পরিচয় এবং বিজ্ঞান, ২০ নভেম্বর বৃহস্পতিবার প্রাথমিক বিজ্ঞান ইবতেদায়ী’র আরবি, ২১ নভেম্বর বৃহস্পতিবার ধর্ম ও নৈতিক শিক্ষা ইবতেদায়ী’র কুরআন ও তাজবীদ এবং আকাইদ ও ফিকহ, ২৪ নভেম্বর রবিবার গণিত বিষয়ের পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে।

উপজেলাওয়ারী প্রাথমিক শিক্ষা সমাপনী পরীক্ষার্থী ঃ সদর উপজেলায় ২শ’ ৭২ টি বিদ্যালয়ের ছাত্র- ৩হাজার ৭শ’ ৯২ জন, ছাত্রী- ৫ হাজার ৮৩ জন, মোট- ৮ হাজার ৮শ’ ৭৫ জন; কচুয়া উপজেলায় ২শ’ ৬৫ টি বিদ্যালয়ের ছাত্র- ২ হাজার ৯শ’ ৬০ জন, ছাত্রী- ৪ হাজার জন, মোট- ৬ হাজার ৯ শ’ ৬০ জন; হাজীগঞ্জ উপজেলায় ২শ’ ২৫ টি বিদ্যালয়ের ছাত্র- ২ হাজার ৬শ’ ৫৩ জন, ছাত্রী- ৩ হাজার ৪শ’ ৬৫ জন, মোট- ৬ হাজার ১ শ’ ১৮ জন; শাহরাস্তি উপজেলায় ১শ’ ৫৪ টি বিদ্যালয়ের ছাত্র- ১ হাজার ৯শ’ ৩৫ জন, ছাত্রী- ২ হাজার ৫শ’ ৭৫ জন, মোট- ৪ হাজার ৫ শ’ ১০ জন; ফরিদগঞ্জ

উপজেলায় ২শ’ ৫৫ টি বিদ্যালয়ের ছাত্র- ৩ হাজার ৯০ জন, ছাত্রী- ৪ হাজার ১শ’ ২০ জন, মোট- ৭ হাজার ২শ’ ১০ জন; মতলব দক্ষিণ উপজেলায় ১শ’ ৫৪ টি বিদ্যালয়ের ছাত্র- ১ হাজার ৮শ’ জন, ছাত্রী- ২ হাজার ১শ’ ৬১ জন, মোট- ৩ হাজার ৯ শ’ ৬১ জন; মতলব উত্তর উপজেলায় ২শ’ ৪১ টি বিদ্যালয়ের ছাত্র- ২ হাজার ৭শ’ ৫৩ জন, ছাত্রী- ৩ হাজার ৯১ জন, মোট- ৫ হাজার ৮ শ’ ৪৪ জন; হাইমচর উপজেলায় ৮০ টি বিদ্যালয়ের ছাত্র- ৮শ’ ৬৬জন, ছাত্রী- ১ হাজার ২শ’ ৭৩ জন, মোট- ২ হাজার ১শ’ ৩৯ জন।

উপজেলাওয়ারী ইবতেদায়ী শিক্ষা সমাপনী পরীক্ষার্থী ঃ সদর উপজেলায় ২৯টি মাদ্রাসার ছাত্র- ৫শ’ ৮৭ জন, ছাত্রী- ৪শ’ ৭৭ জন, মোট- ১ হাজার ৬৪ জন; কচুয়া উপজেলায় ৩৭ টি মাদ্রাসার ছাত্র- ৬শ’ ৩৩ জন, ছাত্রী- ৬শ’ ৪৫ জন, মোট- ১ হাজার ২ শ’ ৭৮ জন; হাজীগঞ্জ উপজেলায় ২৯ টি মাদ্রাসার ছাত্র- ৬শ’ ২৬ জন, ছাত্রী- ৪শ’ ৮২ জন, মোট- ১ হাজার ১শ’ ৮ জন; শাহরাস্তি উপজেলায় ২৪ টি মাদ্রাসার ছাত্র- ৪শ’ ২১ জন, ছাত্রী- ৩শ’ ৫২ জন, মোট- ৭শ’ ৭৩ জন; ফরিদগঞ্জ উপজেলায় ৫৪ টি মাদ্রাসার ছাত্র- ৯শ’ ২জন, ছাত্রী- ৬শ’ ১৯ জন, মোট- ১ হাজার ৫ শ’ ২১ জন; মতলব দক্ষিণ

উপজেলায় ১৭ টি মাদ্রাসার ছাত্র- ২শ’ ৮২ জন, ছাত্রী- ২শ’ ১৩ জন, মোট- ৪ শ’ ৯৫ জন; মতলব উত্তর উপজেলায় ১৫ টি মাদ্রাসার ছাত্র ১শ’ ৯৩ জন, ছাত্রী- ১শ’ ৪৩ জন, মোট- ৩ শ’ ৩৬ জন; হাইমচর উপজেলায় ১০ টি মাদ্রাসার ছাত্র- ১শ’ ৭০ জন, ছাত্রী- ১শ’ ১২ জন, মোট- ২ শ’ ৮২ জন ।
২০০৯ সাল থেকে প্রাথমিক সমাপনী পরীক্ষা এবং ২০১০ সালে ইবতেদায়িতে এই পরীক্ষা শুরু হয়। প্রথম দুই বছর বিভাগভিত্তিক ফল দেয়া হলেও ২০১১ সাল থেকে গ্রেডিং পদ্ধতিতে ফল প্রকাশ করা হচ্ছে। ২০১৩ সাল থেকে এ পরীক্ষার সময় আধ ঘণ্টা বাড়িয়ে আড়াই ঘণ্টা করা হয়। সমাপনী পরীক্ষার ফলের ভিত্তিতে শিক্ষার্থীদের বৃত্তি দিয়ে দেয়া হয়।

৫৫ টি বিদ্যালয়ের ছাত্র- ৩ হাজার ৯০ জন, ছাত্রী- ৪ হাজার ১শ’ ২০ জন, মোট- ৭ হাজার ২শ’ ১০ জন; মতলব দক্ষিণ উপজেলায় ১শ’ ৫৪ টি বিদ্যালয়ের ছাত্র- ১ হাজার ৮শ’ জন, ছাত্রী- ২ হাজার ১শ’ ৬১ জন, মোট- ৩ হাজার ৯ শ’ ৬১ জন; মতলব উত্তর উপজেলায় ২শ’ ৪১ টি বিদ্যালয়ের ছাত্র- ২ হাজার ৭শ’ ৫৩ জন, ছাত্রী- ৩ হাজার ৯১ জন, মোট- ৫ হাজার ৮ শ’ ৪৪ জন; হাইমচর উপজেলায় ৮০ টি বিদ্যালয়ের ছাত্র- ৮শ’ ৬৬জন, ছাত্রী- ১ হাজার ২শ’ ৭৩ জন, মোট- ২ হাজার ১শ’ ৩৯ জন।

উপজেলাওয়ারী ইবতেদায়ী শিক্ষা সমাপনী পরীক্ষার্থী ঃ সদর উপজেলায় ২৯টি মাদ্রাসার ছাত্র- ৫শ’ ৮৭ জন, ছাত্রী- ৪শ’ ৭৭ জন, মোট- ১ হাজার ৬৪ জন; কচুয়া উপজেলায় ৩৭ টি মাদ্রাসার ছাত্র- ৬শ’ ৩৩ জন, ছাত্রী- ৬শ’ ৪৫ জন, মোট- ১ হাজার ২ শ’ ৭৮ জন; হাজীগঞ্জ উপজেলায় ২৯ টি মাদ্রাসার ছাত্র- ৬শ’ ২৬ জন, ছাত্রী- ৪শ’ ৮২ জন, মোট- ১ হাজার ১শ’ ৮ জন; শাহরাস্তি উপজেলায় ২৪ টি মাদ্রাসার ছাত্র- ৪শ’ ২১ জন, ছাত্রী- ৩শ’ ৫২ জন, মোট- ৭শ’ ৭৩ জন; ফরিদগঞ্জ উপজেলায় ৫৪ টি মাদ্রাসার ছাত্র- ৯শ’ ২জন, ছাত্রী- ৬শ’ ১৯ জন, মোট- ১ হাজার ৫ শ’ ২১ জন; মতলব দক্ষিণ

উপজেলায় ১৭ টি মাদ্রাসার ছাত্র- ২শ’ ৮২ জন, ছাত্রী- ২শ’ ১৩ জন, মোট- ৪ শ’ ৯৫ জন; মতলব উত্তর উপজেলায় ১৫ টি মাদ্রাসার ছাত্র ১শ’ ৯৩ জন, ছাত্রী- ১শ’ ৪৩ জন, মোট- ৩ শ’ ৩৬ জন; হাইমচর উপজেলায় ১০ টি মাদ্রাসার ছাত্র- ১শ’ ৭০ জন, ছাত্রী- ১শ’ ১২ জন, মোট- ২ শ’ ৮২ জন ।
২০০৯ সাল থেকে প্রাথমিক সমাপনী পরীক্ষা এবং ২০১০ সালে ইবতেদায়িতে এই পরীক্ষা শুরু হয়। প্রথম দুই বছর বিভাগভিত্তিক ফল দেয়া হলেও ২০১১ সাল থেকে গ্রেডিং পদ্ধতিতে ফল প্রকাশ করা হচ্ছে। ২০১৩ সাল থেকে এ পরীক্ষার সময় আধ ঘণ্টা বাড়িয়ে আড়াই ঘণ্টা করা হয়। সমাপনী পরীক্ষার ফলের ভিত্তিতে শিক্ষার্থীদের বৃত্তি দিয়ে দেয়া হয়।