এক নজরে কচুয়া উপজেলার ৪২টি বিদ্যালয়ের ২০২০ সালে অনুষ্ঠিত এসএসসি পরীক্ষার ফলাফল

 মোঃ এমদাদ উল্যাহ
শতভাগ সাফল্য যাদের
আশেক আলীখান স্কুল এন্ড কলেজ, কচুয়া পাইলট সরকারী উচ্চ বিদ্যালয়, প্রশন্নকাপ উচ্চ বিদ্যালয়, পালগিরি বেগম রাবেয়া উচ্চ বিদ্যালয়, আ.ন.ম এহছানুল হক মিলন বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়,
৪২টি বিদ্যালয় থেকে অংশগ্রহণকারী বিভাগ ওয়ারি ছাত্র-ছাত্রীর সংখ্যা ও ফলাফল: মোট অংশগ্রহণকারী ছাত্র-ছাত্রী ৩৯৭১ জন, মোট কৃতকার্য ছাত্র-ছাত্রী ৩৭৬৬ জন, মোট অকৃতকার্য ছাত্র-ছাত্রী ২০৫ জন, পাশের হার ৯৪.৮৩%, বিজ্ঞান বিভাগ থেকে অশংগ্রহনকারী ছাত্র-ছাত্রী ১২৪৭, কৃতকার্য ১২৩৭, অকৃতকার্য ১০ জন। মানবিক বিভাগ থেকে অশংগ্রহনকারী ছাত্র-ছাত্রী ১৩৪৯, কৃতকার্য ১২০৬, অকৃতকার্য ১৪৩ জন। ব্যবসায় শিক্ষা বিভাগ থেকে অশংগ্রহনকারী ছাত্র-ছাত্রী ১৩৭৫, কৃতকার্য ১৩২৩, অকৃতকার্য ৫২ জন। মোট জিপিএ-৫ প্রাপ্ত ছাত্র-ছাত্রী ৩৭৮ জন, বিজ্ঞান বিভাগ থেকে ৩২৪ জন, মানবিক বিভাগ থেকে ৮ জন, ব্যবসায় শিক্ষা বিভাগ থেকে ২৭ জন, ভোকেশনাল থেকে ১৯ জন।
প্রাপ্ত জিপিএ-৫ এর ভিত্তিতে সাফল্যের শীর্ষে যারা
সাচার বহুমুখী উচ্চ বিদ্যালয়, আশেক আলীখান স্কুল এন্ড কলেজ, কচুয়া পাইলট সরকারী উচ্চ বিদ্যালয়, বারৈয়ারা উচ্চ বিদ্যালয়, দরবেশগঞ্জ উচ্চ বিদ্যালয়, তেগুরিয়া ওবায়দুল হক উচ্চ বিদ্যালয়, তুলপাই দারাশাহী উচ্চ বিদ্যালয়, প্রশন্নকাপ উচ্চ বিদ্যালয়,পালাখাল উচ্চ বিদ্যালয়, মাঝিগাছা এম,এম, উচ্চ বিদ্যালয়, রহিমানগর বিএবি উচ্চ বিদ্যালয়, মনপুরা বাতাবাড়ীয়া জাফর আলী মেমোরিয়াল উচ্চ বিদ্যালয়, রাগদৈল আই, এম উচ্চ বিদ্যালয়, রহিমানগর হাজীচাঁদমিয়া বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়।
এবারের এস.এস.সি পরীক্ষায় আশেক আলীখান স্কুল এন্ড কলেজ থেকে ১৭৬ জন ছাত্র-ছাত্রী পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করে ১৭৬ জনই কৃতকার্য হয়েছে। পাশের হার ১০০%।
বিজ্ঞান বিভাগ থেকে ৩৮ জনের মধ্যে জিপিএ-৫ পেয়েছে ২৮ জন, মানবিক বিভাগ থেকে ৬১ জনের মধ্যে জিপিএ-৫ পেয়েছে ২জন, ব্যবসায় শিক্ষা বিভাগ থেকে ৭৭ জনের মধ্যে জিপিএ-৫ পেয়েছে ১২ জন জিপিএ-৫ পেয়েছে। মোট জিপিএ-৫ পেয়েছে ৪২ জন।

আইনগিরি উচ্চ বিদ্যালয় থেকে ৪৭ জন ছাত্র-ছাত্রী পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করে কৃতকার্য হয়েছে ৪৪ জন। পাশের হার ৯৩.৬১%।
বিজ্ঞান বিভাগ থেকে ১১ জনের মধ্যে জিপিএ-৫ পেয়েছে ৪ জন, মানবিক বিভাগ থেকে ১৯ জনের মধ্যে ১৬ জন কৃতকার্য, ৩ জন অকৃতকার্য হয়েছে, ব্যবসায় শিক্ষা বিভাগ থেকে ১৭ জনের মধ্যে ১৭ জন কৃতকার্য হয়েছে, মোট জিপিএ-৫ পেয়েছে ৪ জন।

আকানিয়া নাছিরপুর উচ্চ বিদ্যালয় থেকে ৫৩ জন ছাত্র-ছাত্রী পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করে কৃতকার্য হয়েছে ৪৭ জন। পাশের হার ৮৮.৬৭%।
বিজ্ঞান বিভাগ থেকে ১৩ জনের মধ্যে ৬ জন জিপিএ-৫ পেয়েছে, মানবিক বিভাগ থেকে ২২ জনের মধ্যে ১৮ জন কৃতকার্য, ৪ জন অকৃতকার্য হয়েছে, ব্যবসায় শিক্ষা বিভাগ থেকে ১৮ জনের মধ্যে ১৬ জন কৃতকার্য, ২ জন অকৃতকার্য হয়েছে, মোট জিপিএ-৫ পেয়েছে ৬ জন।

আশ্রাফপুর আহসানিয়া উচ্চ বিদ্যালয় থেকে ৭৪ জন ছাত্র-ছাত্রী পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করে কৃতকার্য হয়েছে ৭২ জন। পাশের হার ৯৭.২৯%।
বিজ্ঞান বিভাগ থেকে ৩৪ জনের মধ্যে ৩ জন জিপিএ-৫ পেয়েছে, মানবিক বিভাগ থেকে ২০ জনের মধ্যে ১৯ জন কৃতকার্য, ১ জন অকৃতকার্য হয়েছে, ব্যবসায় শিক্ষা বিভাগ থেকে ২০ জনের মধ্যে ১৯ জন কৃতকার্য, ১ জন অকৃতকার্য হয়েছে, মোট জিপিএ-৫ পেয়েছে ৩ জন।

কচুয়া পাইলট সরকারী উচ্চ বিদ্যালয় থেকে ১৫২ জন ছাত্র-ছাত্রী পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করে ১৫২ জনই কৃতকার্য হয়েছে। পাশের হার ১০০%।
বিজ্ঞান বিভাগ থেকে ৭১ জনের মধ্যে ৩৭ জন জিপিএ-৫ পেয়েছে, মানবিক বিভাগ থেকে ২৫ জনের মধ্যে ২৫জন কৃতকার্য, ব্যবসায় শিক্ষা বিভাগ থেকে ৫৬ জনের মধ্যে ৫৬ জন কৃতকার্য, মোট জিপিএ-৫ পেয়েছে ৩৭ জন।

কচুয়া শহীদ স্মৃতি সরকারী বালিকা উচ্চ বিদ্যালয় থেকে ৬২ জন ছাত্রী পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করে কৃতকার্য হয়েছে ৪৭ জন। পাশের হার ৭৫.৮০%।
বিজ্ঞান বিভাগ থেকে ৯ জনের মধ্যে ৯ জনই কৃতকার্য হয়েছে, মানবিক বিভাগ থেকে ৫৪ জনের মধ্যে ৩৭ জন কৃতকার্য, ১৭ জন অকৃতকার্য হয়েছে।

বারৈয়ারা উচ্চ বিদ্যালয় থেকে ১২৬ জন ছাত্র-ছাত্রী পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করে কৃতকার্য হয়েছে ১২১ জন। পাশের হার ৯৬.০৩%।
বিজ্ঞান বিভাগ থেকে ৭২ জনের মধ্যে ২০ জন জিপিএ-৫ পেয়েছে, মানবিক বিভাগ থেকে ৮ জনের মধ্যে ৮ জনই কৃতকার্য, ব্যবসায় শিক্ষা বিভাগ থেকে ৪৬ জনের মধ্যে ৪১ জন কৃতকার্য, ৫ জন অকৃতকার্য হয়েছে, মোট জিপিএ-৫ পেয়েছে ২০ জন।

ভূ্ইঁয়ারা উচ্চ বিদ্যালয় থেকে ১৩২ জন ছাত্র-ছাত্রী পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করে কৃতকার্য হয়েছে ১২১ জন। পাশের হার ৯১.৬৬%।
বিজ্ঞান বিভাগ থেকে ১৭ জনের মধ্যে ১৭ জনই কৃতকার্য হয়েছে, মানবিক বিভাগ থেকে ৮৩ জনের মধ্যে ৭৬ জন কৃতকার্য, ৭ জন অকৃতকার্য হয়েছে, ব্যবসায় শিক্ষা বিভাগ থেকে ৩২ জনের মধ্যে ২৮ জন কৃতকার্য, ৪ জন অকৃতকার্য হয়েছে।

মাঝিগাছা এম,এম, উচ্চ বিদ্যালয় থেকে ১৫৭ জন ছাত্র-ছাত্রী পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করে কৃতকার্য হয়েছে ১৩৯ জন। পাশের হার ৮৮.৫৩%।
বিজ্ঞান বিভাগ থেকে ৪৫ জনের মধ্যে ১৩ জন জিপিএ-৫ পেয়েছে, মানবিক বিভাগ থেকে ৪৭ জনের মধ্যে ৩৬ জন কৃতকার্য, ১১ জন অকৃতকার্য হয়েছে, ব্যবসায় শিক্ষা বিভাগ থেকে ৬৫ জনের মধ্যে ৫৮ জন কৃতকার্য, ৭ জন অকৃতকার্য হয়েছে, মোট জিপিএ-৫ পেয়েছে ১৩ জন।

বুরগী উচ্চ বিদ্যালয় থেকে ৭২ জন ছাত্র-ছাত্রী পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করে কৃতকার্য হয়েছে ৬৬ জন। পাশের হার ৯১.৬৭%।
বিজ্ঞান বিভাগ থেকে ১৮ জনের মধ্যে ১৮ জনই কৃতকার্য হয়েছে, মানবিক বিভাগ থেকে ৩৬ জনের মধ্যে ৩০ জন কৃতকার্য, ৬ জন অকৃতকার্য হয়েছে, ব্যবসায় শিক্ষা বিভাগ থেকে ১৮ জনের মধ্যে ১৮ জনই কৃতকার্য হয়েছে।

চাঁদুপুর এম,এ, খালেক মেমোরিয়াল হাই স্কুল এন্ড কলেজ উচ্চ বিদ্যালয় থেকে ১১২ জন ছাত্র-ছাত্রী পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করে কৃতকার্য হয়েছে ১০৯ জন। পাশের হার ৯৭.৩২%।
বিজ্ঞান বিভাগ থেকে ৫৩ জনের মধ্যে ৩ জন জিপিএ-৫ পেয়েছে, মানবিক বিভাগ থেকে ৩০ জনের মধ্যে ২৭ জন কৃতকার্য, ৩ জন অকৃতকার্য হয়েছে, ব্যবসায় শিক্ষা বিভাগ থেকে ২৯ জনের মধ্যে ২৯ জনই কৃতকার্য হয়েছে, মোট জিপিএ-৫ পেয়েছে ৩ জন।

দরবেশগঞ্জ উচ্চ বিদ্যালয় থেকে ৭৪ জন ছাত্র-ছাত্রী পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করে কৃতকার্য হয়েছে ৭২ জন। পাশের হার ৯৭.২৯%।
বিজ্ঞান বিভাগ থেকে ১৮ জনের মধ্যে ১১ জন জিপিএ-৫ পেয়েছে, মানবিক বিভাগ থেকে ২১ জনের মধ্যে ১ জন জিপিএ-৫ পেয়েছে, ব্যবসায় শিক্ষা বিভাগ থেকে ৩৫ জনের মধ্যে ৩৩ জন কৃতকার্য, ২ জন অকৃতকার্য হয়েছে, জিপিএ-৫ পেয়েছে ৬ জন, মোট জিপিএ-৫ পেয়েছে ১৮ জন।
হযরত শাহ নেয়ামত শাহ উচ্চ বিদ্যালয় থেকে ১২৮ জন ছাত্র-ছাত্রী পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করে কৃতকার্য হয়েছে ১১৯ জন। পাশের হার ৯৩%।
বিজ্ঞান বিভাগ থেকে ৪৭ জনের মধ্যে ৪৫ জন কৃতকার্য হয়েছে, অকৃতকার্য হয়েছে ২জন, জিপিএ-৫ পেয়েছে ২ জন, মানবিক বিভাগ থেকে ৩৩ জনের মধ্যে ২৭ জন কৃতকার্য, ৬ জন অকৃতকার্য হয়েছে, ব্যবসায় শিক্ষা বিভাগ থেকে ৪৮ জনের মধ্যে ৪৭ জন কৃতকার্য, ১ জন অকৃতকার্য হয়েছে, মোট জিপিএ-৫ পেয়েছে ২ জন।

জগতপুর উচ্চ বিদ্যালয় থেকে ১৩৭ জন ছাত্র-ছাত্রী পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করে কৃতকার্য হয়েছে ১৩০ জন। পাশের হার ৯৪.৮৯%।
বিজ্ঞান বিভাগ থেকে ৩৩ জনের মধ্যে জিপিএ-৫ পেয়েছে ৫ জন, মানবিক বিভাগ থেকে ৪৫ জনের মধ্যে ৪০ জন কৃতকার্য, ৫ জন অকৃতকার্য হয়েছে, ব্যবসায় শিক্ষা বিভাগ থেকে ৫৯ জনের মধ্যে ৫৭ জন কৃতকার্য, ২ জন অকৃতকার্য হয়েছে, জিপিএ-৫ পেয়েছে ১ জন, মোট জিপিএ-৫ পেয়েছে ৬ জন।

তেতৈয়া আদর্শ উচ্চ বিদ্যালয় থেকে ৭২ জন ছাত্র-ছাত্রী পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করে কৃতকার্য হয়েছে ৬৩ জন। পাশের হার ৮৭.৫০%।
বিজ্ঞান বিভাগ থেকে ২৫ জনের মধ্যে জিপিএ-৫ পেয়েছে ৩ জন, মানবিক বিভাগ থেকে ২৪ জনের মধ্যে ১৬ জন কৃতকার্য, ৮ জন অকৃতকার্য হয়েছে, ব্যবসায় শিক্ষা বিভাগ থেকে ২৩ জনের মধ্যে ২২ জন কৃতকার্য, ১ জন অকৃতকার্য হয়েছে, মোট জিপিএ-৫ পেয়েছে ৩ জন।

কহলথুড়ী হামিদিয়া উচ্চ বিদ্যালয় থেকে ৪২ জন ছাত্র-ছাত্রী পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করে কৃতকার্য হয়েছে ৩৮ জন। পাশের হার ৯০.৪৭%।
বিজ্ঞান বিভাগ থেকে ১৫ জনের মধ্যে ১৪ জন কৃতকার্য, ১ জন অকৃতকার্য হয়েছে, জিপিএ-৫ পেয়েছে ৩ জন, মানবিক বিভাগ থেকে ১৬ জনের মধ্যে ১২ জন কৃতকার্য, ৪ জন অকৃতকার্য হয়েছে, ব্যবসায় শিক্ষা বিভাগ থেকে ১২ জনের মধ্যে ১২ জনই কৃতকার্য হয়েছে, মোট জিপিএ-৫ পেয়েছে ৩ জন।

খাজুরিয়া লক্ষ্মীপুর পীর ছোবহানিয়া উচ্চ বিদ্যালয় থেকে ১১৮ জন ছাত্র-ছাত্রী পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করে কৃতকার্য হয়েছে ১১৩ জন। পাশের হার ৯৫.৭৬%।
বিজ্ঞান বিভাগ থেকে ২২ জনের মধ্যে জিপিএ-৫ পেয়েছে ৪ জন, মানবিক বিভাগ থেকে ৬১ জনের মধ্যে ৫৬ জন কৃতকার্য, ৫ জন অকৃতকার্য হয়েছে, ব্যবসায় শিক্ষা বিভাগ থেকে ৩৬ জনের মধ্যে ৩৫ জন কৃতকার্য, ১ জন অকৃতকার্য হয়েছে, মোট জিপিএ-৫ পেয়েছে ৪ জন।

মাসনিগাছা উচ্চ বিদ্যালয় থেকে ৭১ জন ছাত্র-ছাত্রী পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করে কৃতকার্য হয়েছে ৬৪ জন। পাশের হার ৯০.১৪%।
বিজ্ঞান বিভাগ থেকে ১৬ জনের মধ্যে জিপিএ-৫ পেয়েছে ১ জন, মানবিক বিভাগ থেকে ২৪ জনের মধ্যে ১৯ জন কৃতকার্য, ৫ জন অকৃতকার্য হয়েছে, ব্যবসায় শিক্ষা বিভাগ থেকে ৩১ জনের মধ্যে ২৯ জন কৃতকার্য, ২ জন অকৃতকার্য হয়েছে, মোট জিপিএ-৫ পেয়েছে ১ জন।
মনোহরপুর উচ্চ বিদ্যালয় থেকে ৯১ জন ছাত্র-ছাত্রী পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করে কৃতকার্য হয়েছে ৮৭ জন। পাশের হার ৯৫.৬০%।
বিজ্ঞান বিভাগ থেকে ২১ জনের মধ্যে ২১ জন কৃতকার্য, মানবিক বিভাগ থেকে ১৮ জনের মধ্যে ১৫ জন কৃতকার্য, ৩ জন অকৃতকার্য হয়েছে, ব্যবসায় শিক্ষা বিভাগ থেকে ৫২ জনের মধ্যে ৫১ জন কৃতকার্য, ১ জন অকৃতকার্য হয়েছে।

নন্দনপুর ইউনিয়ন উচ্চ বিদ্যালয় থেকে ১৪৪ জন ছাত্র-ছাত্রী পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করে কৃতকার্য হয়েছে ১৩৫ জন। পাশের হার ৯৩.৭৫%।
বিজ্ঞান বিভাগ থেকে ২৪ জনের মধ্যে জিপিএ-৫ পেয়েছে ৩ জন, মানবিক বিভাগ থেকে ৯৪ জনের মধ্যে ৮৫ জন কৃতকার্য, ৯ জন অকৃতকার্য হয়েছে, ব্যবসায় শিক্ষা বিভাগ থেকে ২৭ জনের মধ্যে ২৬ জন কৃতকার্য, ১ জন অকৃতকার্য হয়েছে, মোট জিপিএ-৫ পেয়েছে ৩ জন।

নূরপুর ল্যাবরেটরী উচ্চ বিদ্যালয় থেকে ৩৫ জন ছাত্র-ছাত্রী পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করে কৃতকার্য হয়েছে ৩৩ জন। পাশের হার ৯৪.২৮%।
বিজ্ঞান বিভাগ থেকে ৫ জনের মধ্যে ৫ জনই কৃতকার্য হয়েছে, মানবিক বিভাগ থেকে ২০ জনের মধ্যে ২০ জনই কৃতকার্য, ব্যবসায় শিক্ষা বিভাগ থেকে ১০ জনের মধ্যে ৮ জন কৃতকায হয়েছে।

পালাখাল উচ্চ বিদ্যালয় থেকে ১৮৫ জন ছাত্র-ছাত্রী পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করে কৃতকার্য হয়েছে ১৮২ জন। পাশের হার ৯৮.৩৮%।
বিজ্ঞান বিভাগ থেকে ৫৯ জনের মধ্যে জিপিএ-৫ পেয়েছে ১৫ জন, মানবিক বিভাগ থেকে ৭৬ জনের মধ্যে ৭৩ জন কৃতকার্য, ৩ জন অকৃতকার্য হয়েছে, ব্যবসায় শিক্ষা বিভাগ থেকে৫০ জনের মধ্যে ৫০ জনই কৃতকায হয়েছে, মোট জিপিএ-৫ পেয়েছে ১৫ জন।

পালগিরি বেগম রাবেয়া উচ্চ বিদ্যালয় থেকে ৪৩ জন ছাত্র-ছাত্রী পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করে ৪৩ জনই কৃতকার্য হয়েছে। পাশের হার ১০০%।
বিজ্ঞান বিভাগ থেকে ১৫ জনের মধ্যে জিপিএ-৫ পেয়েছে ১ জন, মানবিক বিভাগ থেকে ১২ জনের মধ্যে ১২ জনই কৃতকার্য, ব্যবসায় শিক্ষা বিভাগ থেকে ১৬ জনের মধ্যে ১৬ জনই কৃতকার্য, মোট জিপিএ-৫ পেয়েছে ১ জন।

রাগদৈল আই, এম উচ্চ বিদ্যালয় থেকে ১৪৫ জন ছাত্র-ছাত্রী পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করে কৃতকার্য হয়েছে ১৪২ জন। পাশের হার ৯৭.৯৩%।
বিজ্ঞান বিভাগ থেকে ৩৯ জনের মধ্যে জিপিএ-৫ পেয়েছে ১২ জন, মানবিক বিভাগ থেকে ৫৮ জনের মধ্যে ৫৬ জন কৃতকার্য, ২ জন অকৃতকার্য হয়েছে, ব্যবসায় শিক্ষা বিভাগ থেকে ৪৮ জনের মধ্যে ৪৭ জন কৃতকার্য, ১ জন অকৃতকার্য হয়েছে, জিপিএ-৫ পেয়েছে ৩ জন, মোট জিপিএ-৫ পেয়েছে ১৫ জন।

রঘুনাথপুর উচ্চ বিদ্যালয় থেকে ৮৮ জন ছাত্র-ছাত্রী পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করে কৃতকার্য হয়েছে ৮৬ জন। পাশের হার ৯৭.৭২%।
বিজ্ঞান বিভাগ থেকে ২০ জনের মধ্যে জিপিএ-৫ পেয়েছে ৬ জন, মানবিক বিভাগ থেকে ৩০ জনের মধ্যে ২৮ জন কৃতকার্য, ২ জন অকৃতকার্য হয়েছে, ব্যবসায় শিক্ষা বিভাগ থেকে ৩৮ জনের মধ্যে ৩৮ জনই কৃতকার্য হয়েছে, জিপিএ-৫ পেয়েছে ১ জন, মোট জিপিএ-৫ পেয়েছে ৭ জন।

রহিমানগর বি,এ,বি উচ্চ বিদ্যালয় থেকে ১৫৪ জন ছাত্র-ছাত্রী পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করে কৃতকার্য হয়েছে ১৫০ জন। পাশের হার ৯৭.৪০%।
বিজ্ঞান বিভাগ থেকে ৩৭ জনের মধ্যে জিপিএ-৫ পেয়েছে ১৩ জন, মানবিক বিভাগ থেকে ৫২ জনের মধ্যে ৪৯ জন কৃতকার্য, ৩ জন অকৃতকার্য হয়েছে, ব্যবসায় শিক্ষা বিভাগ থেকে ৬৫ জনের মধ্যে ৬৪ জন কৃতকার্য, ১ জন অকৃতকার্য হয়েছে, মোট জিপিএ-৫ পেয়েছে ১৩ জন।

রহিমানগর হাজীচাঁদমিয়া বালিকা উচ্চ বিদ্যালয় থেকে ৯৯ জন ছাত্রী পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করে কৃতকার্য হয়েছে ৯২ জন। পাশের হার ৯৩%।
বিজ্ঞান বিভাগ থেকে ২৩ জনের মধ্যে জিপিএ-৫ পেয়েছে ১১ জন, মানবিক বিভাগ থেকে ৫২ জনের মধ্যে ৪৭ জন কৃতকার্য, ৫ জন অকৃতকার্য হয়েছে, ব্যবসায় শিক্ষা বিভাগ থেকে ২৫ জনের মধ্যে ২২ জন কৃতকার্য, ৩ জন অকৃতকার্য হয়েছে, মোট জিপিএ-৫ পেয়েছে ১১ জন।

সাচার বহুমুখী উচ্চ বিদ্যালয় থেকে ৩৪১ জন ছাত্র-ছাত্রী পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করে কৃতকার্য হয়েছে ৩৩৬ জন। পাশের হার ৯৮.৫৩%।
বিজ্ঞান বিভাগ থেকে ১৫৭ জনের মধ্যে জিপিএ-৫ পেয়েছে ৪৮ জন, মানবিক বিভাগ থেকে ৭৬ জনের মধ্যে ৭৫ জন কৃতকার্য, ১ জন অকৃতকার্য হয়েছে, ব্যবসায় শিক্ষা বিভাগ থেকে ১০৮ জনের মধ্যে ১০৪ জন কৃতকার্য, ৪ জন অকৃতকার্য হয়েছে, মোট জিপিএ-৫ পেয়েছে ৪৮ জন। সাচার বহুমুখী উচ্চ বিদ্যালয়ের ভোকেশনাল শাখা থেকে ৯৫ জন ছাত্র-ছাত্রী পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করে কৃতকার্য হয়েছে ৯২ জন, অকৃতকার্য হয়েছে ৩ জন, জিপিএ-৫ পেয়েছে ৩ জন। বিদ্যালয়ের সদ্য বিদায়ী প্রধান শিক্ষক বটু কৃষ্ণ বসু বলেন, এটি-ই আমার দীর্ঘ শিক্ষকতা জীবনে শেষ পরীক্ষা এবং ফলাফল। সাচার বহুমুখী উচ্চ বিদ্যালয় ছিল আমার শেষ ঠিকানা, এবারের জে.এস.সিতে যেমন আমার বিদ্যালয় সেরা ফলাফল অর্জন করেছে তেমনি এস.এস.সিতেও সেরা ফলাফল অর্জন করায় আমার দীর্ঘ কর্মজীবনের সার্থকতা খুজে পেয়েছি।

সিংআড্ডা উচ্চ বিদ্যালয় থেকে ৭৫ জন ছাত্র-ছাত্রী পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করে কৃতকার্য হয়েছে ৭২ জন। পাশের হার ৯৬%।
বিজ্ঞান বিভাগ থেকে ২১ জনের মধ্যে ২০ জন কৃতকার্য, ১ জন অকৃতকার্য হয়েছে, মানবিক বিভাগ থেকে ২৪ জনের মধ্যে ২৩ জন কৃতকার্য, ১ জন অকৃতকার্য হয়েছে, ব্যবসায় শিক্ষা বিভাগ থেকে ৩০ জনের মধ্যে ২৯ জন কৃতকার্য, ১ জন অকৃতকার্য হয়েছে।

শ্রীরামপুর উচ্চ বিদ্যালয় থেকে ৮৯ জন ছাত্র-ছাত্রী পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করে কৃতকার্য হয়েছে ৮০ জন। পাশের হার ৮৯.৮৮%।
বিজ্ঞান বিভাগ থেকে ৩৫ জনের মধ্যে ৩২ জন কৃতকার্য, ৩ জন অকৃতকার্য হয়েছে, জিপিএ-৫ পেয়েছে ৭জন, মানবিক বিভাগ থেকে ২৯ জনের মধ্যে ২৩ জন কৃতকার্য, ৬ জন অকৃতকার্য হয়েছে, ব্যবসায় শিক্ষা বিভাগ থেকে ২৫ জনের মধ্যে ২৫ জনই কৃতকার্য হয়েছে, মোট জিপিএ-৫ পেয়েছে ৭ জন।

তুলপাই দারাশাহী উচ্চ বিদ্যালয় থেকে ৮৭ জন ছাত্র-ছাত্রী পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করে কৃতকার্য হয়েছে ৮৬ জন। পাশের হার ৯৮.৮৫%।
বিজ্ঞান বিভাগ থেকে ২৬ জনের মধ্যে জিপিএ-৫ পেয়েছে ১২ জন, মানবিক বিভাগ থেকে ৩৯ জনের মধ্যে ৩৮ জন কৃতকার্য, ১ জন অকৃতকার্য হয়েছে, জিপিএ-৫ পেয়েছে ১ জন, ব্যবসায় শিক্ষা বিভাগ থেকে ২২ জনের মধ্যে ২২ জনই কৃতকার্য হয়েছে, জিপিএ-৫ পেয়েছে ৩ জন, মোট জিপিএ-৫ পেয়েছে ১৬ জন।

উজানী হাজী আমির উদ্দিন আলেকজান উচ্চ বিদ্যালয় থেকে ৮১ জন ছাত্র-ছাত্রী পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করে কৃতকার্য হয়েছে ৭৮ জন। পাশের হার ৯৬.৩০%।
বিজ্ঞান বিভাগ থেকে ৩৭ জনের মধ্যে ৩৬ জন কৃতকার্য, ১ জন অকৃতকার্য হয়েছে, জিপিএ-৫ পেয়েছে ৩ জন, মানবিক বিভাগ থেকে ১৪ জনের মধ্যে ১৩ জন কৃতকার্য, ১ জন অকৃতকার্য হয়েছে, ব্যবসায় শিক্ষা বিভাগ থেকে ৩০ জনের মধ্যে ২৯ জন কৃতকার্য, ১ জন অকৃতকার্য হয়েছে, মোট জিপিএ-৫ পেয়েছে ৩ জন।

মনপুরা বাতাবাড়ীয়া জাফর আলী মেমোরিয়াল উচ্চ বিদ্যালয় থেকে ৬০ জন ছাত্র-ছাত্রী পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করে কৃতকার্য হয়েছে ৫৮ জন। পাশের হার ৯৬.৬৬%।
বিজ্ঞান বিভাগ থেকে ২১ জনের জিপিএ-৫ পেয়েছে ১২ জন, মানবিক বিভাগ থেকে ২৯ জনের মধ্যে ২৭ জন কৃতকার্য, ২ জন অকৃতকার্য হয়েছে, জিপিএ-৫ পেয়েছে ১ জন, ব্যবসায় শিক্ষা বিভাগ থেকে ১০ জনের মধ্যে ১০ জনই কৃতকার্য হয়েছে, মোট জিপিএ-৫ পেয়েছে ১৩ জন।

প্রশন্নকাপ উচ্চ বিদ্যালয় থেকে ১১৬ জন ছাত্র-ছাত্রী পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করে ১১৬ জনই কৃতকার্য হয়েছে । পাশের হার ১০০%।
বিজ্ঞান বিভাগ থেকে ২৩ জনের মধ্যে জিপিএ-৫ পেয়েছে ১৩ জন, মানবিক বিভাগ থেকে ৬২ জনের জিপিএ-৫ পেয়েছে ৩ জন, ব্যবসায় শিক্ষা বিভাগ থেকে ৩১ জনের মধ্যে ৩১ জনই কৃতকার্য হয়েছে, মোট জিপিএ-৫ পেয়েছে ১৬ জন।

তেগুরিয়া ওবায়দুল হক উচ্চ বিদ্যালয় থেকে ১২২ জন ছাত্র-ছাত্রী পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করে কৃতকার্য হয়েছে ১১৯ জন। পাশের হার ৯৭.৫৪%।
বিজ্ঞান বিভাগ থেকে ৪৮ জনের মধ্যে জিপিএ-৫ পেয়েছে ১৭ জন, মানবিক বিভাগ থেকে ২৪ জনের মধ্যে ২৪ জনই কৃতকার্য হয়েছে, ব্যবসায় শিক্ষা বিভাগ থেকে ৫০ জনের মধ্যে ৪৭ জন কৃতকার্য, ৩ জন অকৃতকার্য হয়েছে, মোট জিপিএ-৫ পেয়েছে ১৭ জন। তেগুরিয়া ওবায়দুল হক উচ্চ বিদ্যালয়ের ভোকেশনাল শাখা থেকে ৭০ জন ছাত্র-ছাত্রী পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করে কৃতকার্য হয়েছে- ৬৭ জন, অকৃতকার্য হয়েছে ৩ জন, জিপিএ-৫ পেয়েছে ১৬ জন।
বাইছাড়া উচ্চ বিদ্যালয় থেকে ৮৪ জন ছাত্র-ছাত্রী পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করে কৃতকার্য হয়েছে ৭৬ জন। পাশের হার ৯০.৪৭%।
বিজ্ঞান বিভাগ থেকে ২৩ জনের মধ্যে জিপিএ-৫ পেয়েছে ৪ জন, মানবিক বিভাগ থেকে ১২ জনের মধ্যে ৭ জন কৃতকার্য, ৫ জন অকৃতকার্য হয়েছে, ব্যবসায় শিক্ষা বিভাগ থেকে ৪৯ জনের মধ্যে ৪৬ জন কৃতকার্য, ৩ জন অকৃতকার্য হয়েছে, জিপিএ-৫ পেয়েছে ১ জন, মোট জিপিএ-৫ পেয়েছে ৫ জন।

পনশাহী পাইওনিয়ার মাধ্যমিক বিদ্যালয় থেকে ৩২ জন ছাত্র-ছাত্রী পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করে কৃতকার্য হয়েছে ২৬ জন। পাশের হার ৮১.২৫%।
বিজ্ঞান বিভাগ থেকে ৬ জনের মধ্যে ৬ জনই কৃতকার্য হয়েছে, মানবিক বিভাগ থেকে ১৩ জনের মধ্যে ৭ জন কৃতকার্য, ৬ জন অকৃতকার্য হয়েছে, ব্যবসায় শিক্ষা বিভাগ থেকে ১৩ জনের মধ্যে ১৩ জনই কৃতকার্য হয়েছে।

নিন্দপুর এম.কে আলমগীর উচ্চ বিদ্যালয় থেকে ১১৮ জন ছাত্র-ছাত্রী পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করে কৃতকার্য হয়েছে ১০৯ জন। পাশের হার ৯২.৩৭%।
বিজ্ঞান বিভাগ থেকে ৫২ জনের মধ্যে ৫১ জন কৃতকার্য, ১ জন অকৃতকার্য হয়েছে, জিপিএ-৫ পেয়েছে ৩ জন, মানবিক বিভাগ থেকে ৪৫ জনের মধ্যে ৩৮ জন কৃতকার্য, ৭ জন অকৃতকার্য হয়েছে, ব্যবসায় শিক্ষা বিভাগ থেকে ২১ জনের মধ্যে ২০ জন কৃতকার্য, ১ জন অকৃতকার্য হয়েছে, মোট জিপিএ-৫ পেয়েছে ৩ জন।

আ.ন.ম এহছানুল হক মিলন বালিকা উচ্চ বিদ্যালয় থেকে ১৯ জন ছাত্রী পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করে ১৯ জনই কৃতকার্য হয়েছে । পাশের হার ১০০%।
বিজ্ঞান বিভাগ থেকে ১ জনের মধ্যে জিপিএ-৫ পেয়েছে ১ জন, মানবিক বিভাগ থেকে ৩ জনের মধ্যে ৩ জনই কৃতকার্য হয়েছে, ব্যবসায় শিক্ষা বিভাগ থেকে ১৫ জনের মধ্যে ১৫ জনই কৃতকার্য হয়েছে, মোট জিপিএ-৫ পেয়েছে ১ জন।

পাথৈর উচ্চ বিদ্যালয় থেকে ২৮ জন ছাত্র-ছাত্রী পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করে কৃতকার্য হয়েছে ২৫ জন। পাশের হার ৮৯.২৮%।
বিজ্ঞান বিভাগ থেকে ৬ জনের মধ্যে ৬ জনই কৃতকার্য হয়েছে, মানবিক বিভাগ থেকে ৪ জনের মধ্যে ৩ জন কৃতকার্য, ১ জন অকৃতকার্য হয়েছে, ব্যবসায় শিক্ষা বিভাগ থেকে ১৮ জনের মধ্যে ১৬ জন কৃতকার্য, ২ জন অকৃতকার্য হয়েছে।